বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
দুদকের মামলার আসামি হয়েও ফের চট্টগ্রামে পদায়ন ব্যবসার নামে ফয়সালের লাখ লাখ টাকা উত্তোলন, বিপাকে পাওনাদাররা লোকসানের নাটক দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাৎ! রয়েল ক্যাপিটালের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ বেলায়েত হোসেন নয়ন চাকরিচ্যুত হোটেল জামানের মালিকপক্ষের বিরুদ্ধে জবরদখলের অভিযোগে ভুক্তভোগী পরিবারের মানববন্ধন তানযীমুল উম্মাহ গার্লস মাদরাসা, হালিশহর শাখার বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান–২০২৫ সম্পন্ন বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শাখার তরুণ লেখক সম্মেলন ও ম্যাগাজিন মোড়ক উন্মোচন সম্পন্ন রাজাখালীতে অস্ত্রের মহড়া, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার ফোরকান-ইকবাল বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্রের উপদেষ্টা হলেন মনিরুল ইসলাম ইউসুফ নাম পাল্টে কোটি টাকার প্রতারণা: রায়ন্স থেকে গ্লোবাল প্যাসিফিক, অয়ন ও তার বাবার চক্র মেয়াদোত্তীর্ণ ফায়ার এক্সটিংগুইশার আম্বিয়া সেরীন আবাসিক এপার্টমেন্ট ভবনে
নোটিশ
চট্টলা মর্নিং নিউজে আপনাকে স্বাগতম, আমাদের পরীক্ষামূলক সম্প্রচার চলছে। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

চট্টলা পরিবহনের মানিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ

সংবাদ দাতা
  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ২৭৫ জন পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

দেশে চাঁদাবাজির সবচেয়ে বড় খাত পরিবহন। প্রতিদিন এ সেক্টরে শত ককা চাঁদা আদায় হয়। সড়ক-মহাসড়কে আগে গাড়ি আটকে তোলা হতো চাঁদা। এখন পাল্টেছে ধরন। গাড়ি ছাড়ার সময়ই নির্ধারিত স্থানে অনেকটা গোপনে গুঁজে দেয়া হচ্ছে চাঁদার টাকা।

চট্টগ্রামের নগরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক নতুন ব্রীজ -নিউমার্কেট-অলংকারের।যেই সড়ক দিয়ে দিনে চলাচল করে প্রায় ৩ লক্ষ মানুষ। আর যাতায়াতের জন্য এই সকল মানুষ বেছে নেয় টেম্পু কিংবা ত্রী হুইলারের মত ছোট ছোট যানবাহনগুলোকে। আর একেই ঘিরে জমে উঠেছে চাঁদাবাজির বানিজ্য।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট সরকার পতন হলেও দেশে এখনো বন্ধ হয়নি পরিবহন বানিজ্য। হাতবদল হয়ে বানিজ্যিক রাজধানী খ্যাত চট্টগ্রামে দিন দিন বেড়েই চলেছে পরিবহন নিয়ে চাঁদাবাজি। 

নতুন ব্রীজ চত্বর হতে অলংকার পর্যন্ত চট্টলা পরিবহন এর ব্যনারে চলাচল করে চার চাকার পরিবহন। বিআরটিএর তথ্য মতে,এই রুটে গাড়ি চলাচল করে প্রায় ৫৪ টি।আর সেখান থেকে দৈনিক প্রতি গাড়ি থেকে উত্তোলোন করা হয় ২০০ টাকা। হিসাব করে দেখা যায় যার পরিমাণ মাসে গিয়ে দাড়ায় ৩ লাখ ২৩ হাজার টাকা,বছরে যার পরিমাণ ৩৮ লাখ টাকা।আর এসব চাঁদা নিজ হাত আদায় করেন কথিত চাঁদাবাজ মানিক।

খবর নিয়ে জানা যায়, কথিত মালিক পরিচয়দানকারী মানিক নামের এক ব্যক্তি দৈনিক স্থানীয় থানা ও ফাঁড়ির নাম ভাঙিয়ে এই টাকা উত্তোলন করেন।আর তাকে সহযোগিতা করেন নামসর্বস্ব সংগঠন চট্টলা চাকার সাধারণ সম্পাদক রায়হান ও সহ সভাপতি মিজান।

সরেজমিনে নতুন ব্রীজ এলাকায় গিয়ে হাতেনাতে ধরা পরে এই মানিকের চাঁদাবাজির চিত্র।আর তাকে এসব বিষয়ে প্রশ্ন করলে বিষয়টি সম্পূর্ণ এড়িয়ে যান তিনি।

এসব বিষয় নিয়ে স্থানীয় থানার অফিসার ইনচার্জকে ফোন করলে তিনি চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে স্পষ্ট হুশিয়ারী দিয়ে বলেন এধরণের প্রমান মিললে আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নিব।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ
চট্টলা মর্নিং এর সকল স্বত্ব © ২০২৩-২০২৫ সংরক্ষিত
কারিগরি সহযোগিতায় ইনো. আইটি বাজার