রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
কল্পলোক আবাসিক এলাকায় শ্রমিকদের পাওনা মজুরি না দিয়ে মালিক উধাও ধরাছোঁয়ার বাইরে কোতোয়ালি থানা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মুন্না টিসিবি প্যাকেজিংয়ের আড়ালে লিটনের মিটবোন ফিড সিন্ডিকেট চট্টগ্রামে কুতুবুল আকতাব হযরত শাহ সুফি আমানত খান (রহ.) দরগাহ শরিফে ১২ দিনব্যাপী ঈদে মিলাদুন্নবী মাহফিল দুদকের মামলার আসামি হয়েও ফের চট্টগ্রামে পদায়ন ব্যবসার নামে ফয়সালের লাখ লাখ টাকা উত্তোলন, বিপাকে পাওনাদাররা লোকসানের নাটক দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাৎ! রয়েল ক্যাপিটালের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ বেলায়েত হোসেন নয়ন চাকরিচ্যুত হোটেল জামানের মালিকপক্ষের বিরুদ্ধে জবরদখলের অভিযোগে ভুক্তভোগী পরিবারের মানববন্ধন তানযীমুল উম্মাহ গার্লস মাদরাসা, হালিশহর শাখার বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান–২০২৫ সম্পন্ন বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শাখার তরুণ লেখক সম্মেলন ও ম্যাগাজিন মোড়ক উন্মোচন সম্পন্ন
নোটিশ
চট্টলা মর্নিং নিউজে আপনাকে স্বাগতম, আমাদের পরীক্ষামূলক সম্প্রচার চলছে। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

নির্ধারিত দামে বিক্রি হচ্ছে না ডিম, আলু, পেঁয়াজ

সংবাদ দাতা
  • প্রকাশিত : রবিবার, ৭ জুলাই, ২০২৪
  • ২৫২ জন পড়েছেন

বিভিন্ন পণ্যের শতকরা হারে কত ভাগ দাম বেড়েছে, তা হয়তো সার্বক্ষণিকভাবে হিসাব করে রাখার মতো কোনো সংস্থা নেই দেশে।পণ্য ও পরিষেবার দাম বাড়ছে। বাড়ছে খাবারের দাম।এতে সবচেয়ে বিপদে পড়ছে সাধারণ নিুবিত্ত, কৃষক, শ্রমিক এবং দিন-আনি-দিন-খাই রোজগারের মানুষজন। তারা ভাঙিয়ে ফেলছেন সঞ্চয়। মূলত দাম বাড়ার পেছনে অর্থনৈতিক দুটি কারণ থাকার কথা। পণ্য উৎপাদনের খরচ বাড়লে এবং/অথবা চাহিদা দ্রুত বাড়তে থাকলে তার দাম বাড়ে।

শুধু অভিযান চালিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না। অর্থনীতিবিদদের মতে, যারা ভ্যালু চেইনে আছেন, তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে।সরকার নির্ধারিত দামে পেঁয়াজ, আলু, ডিম বিক্রি কার্যকর করতে অভিযান চললেও এর প্রভাব নেই বাজারে। উল্টো বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। সবজির বাজারেও নেই স্বস্তি।

চট্টগ্রামে খুচরা বাজারগুলোয় ফার্মের মুরগির প্রতি ডজন (১২টি) বাদামি ডিমের দাম এখন ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। অথচ ডিম উৎপাদক খামারিরা পাইকারদের কাছে এসব ডিম বিক্রি করছেন ১২৫–১৩০ টাকা দরে। অর্থাৎ পাইকারি পর্যায়ে প্রতি ডজনে ২৫ টাকার বেশি দাম বাড়ছে। এমন মূল্যবৃদ্ধিকে অস্বাভাবিক দাবি করে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বলেছে, পাইকারি ব্যবসায়ীদের কারসাজির কারণেই ডিমের দাম বাড়ছে।

খুচরা বাজার দেখা গেছে, খুচরা বাজারে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৪৫-৫০ টাকায়। দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৮৮-৯০ টাকা ও প্রতি পিস ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩-১৪ টাকায়।

বদ্দারহাট রাসেল ট্রেডার্সের মালিক সুমন প্রতিদিনের কাগজকে বলেন, ‘আমরা প্রতি কেজি আলু ৪২ টাকায় কিনেছি এবং পরিবহন খরচ বাবদ কেজিপ্রতি আরও ২-৩ টাকা লেগেছে। কিছু আলু নষ্টও হয়েছে। একইভাবে আমরা ১১ টাকা পিস দরে ডিম কিনে তা ১২-১৩ টাকায় বিক্রি করছি।’

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে দেশে বছরে ১ হাজার ৮০৬ কোটি ডিমের চাহিদা রয়েছে। উৎপাদিত হয় ২ হাজার ৩৩৭ কোটি। অর্থাৎ চাহিদার চেয়ে ডিমের জোগান বেশি। ফলে বাজারে ডিমের দাম বেশি থাকার কোনো কারণ নেই।

ভোক্তা অধিকার কর্মকর্তাদের ভাষ্য ‘ভোক্তাদের অধিকার রক্ষায় প্রতিদিন বাজারে অভিযান চালানো হচ্ছে’ উল্লেখ করে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের (ডিএনসিআরপি) চট্টগ্রাম কার্যালয়ের পরিচালক মোহাম্মদ ফয়জুল্লাহ বলেন, ‘কিন্তু এখনো দাম নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি।পাইকার ও খুচরা বিক্রেতাদের মধ্যে লেনদেনের রশিদ না থাকায় কে আসলে বেশি দাম রাখছেন তা নির্ধারণ করা কঠিন। তবে নিয়মিত অভিযানের কারণে গত কয়েকদিনে নিত্যপণ্যের দাম কিছুটা কমেছে।’

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ
চট্টলা মর্নিং এর সকল স্বত্ব © ২০২৩-২০২৫ সংরক্ষিত
কারিগরি সহযোগিতায় ইনো. আইটি বাজার