রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে চট্টলা পরিবহন চালকদের সড়ক অবরোধ চট্টলা পরিবহনের মানিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা করায় বাদীকে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আদালতে মামলা  জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে সুরেশ্বর সংগীত একাডেমীর ১ম বর্ষপূর্তি উদযাপন ‘এবার টার্গেটে সাংবাদিকদের সন্তানেরা’ চট্টগ্রামের মানববন্ধনে কঠোর ব্যবস্থা নিতে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম লন্ডনে কানেক্ট বাংলাদেশ এর উদ্যোগে ৫৩তম বিজয় দিবস উদযাপন।   দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের শুভেচ্ছা বাকলিয়ায় যুবদল নেতা জাফরের উপর হামলা, তীব্র নিন্দায় প্রতিবাদ মিছিল লন্ডনে গ্রেটার চট্টগ্রাম এসোসিয়েশন ইউকে’র উদ্যোগে  মহান বিজয় দিবস উদযাপিত সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজদের কোন দল-মত-ধর্ম নেই: মেয়র ডা. শাহাদাত
নোটিশ
চট্টলা মর্নিং নিউজে আপনাকে স্বাগতম, আমাদের পরীক্ষামূলক সম্প্রচার চলছে। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

জি.এম প্যালেস আবাসিক হোটেল যত অপকর্ম

চট্টলা মর্নিং প্রতিবেদন:
  • প্রকাশিত : সোমবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১৬৬ জন পড়েছেন

চট্টলা মর্নিং প্রতিবেদন:

 

মাদক সেবিদের জন্য রয়েছে নিরাপদ আস্তানা আর স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী সহ পরকিয়া প্রেমবাজদের জন্য রয়েছে নিরাপদ বিশ্রামাগার। সেই সাথে বাদ যায়নি পতিতার খদ্দেরদের চাহিদাও।এমনই অভিযোগ রয়েছে চট্টগ্রাম নগরীর নতুন ব্রিজ এলাকায় অবস্থিত জি এম প্যালেস এর বিরুদ্ধে।এই অপরাধ স্বর্গঘরের মালিক জিয়া ও মনসুর পরিচালনায় নারীদের অন্যতম যোগানদাতা হলেন ম্যানেজার বিপ্লব।

অনুসন্ধ্যানে জানা যায়,মাদক সেবিদেরকে চাহিদামত মাদক সরবার করে সেবনের জন্য রুম দিয়ে নিরাপত্তা দেন। স্কুল-কলেজ পড়ুয়া যুগল প্রেমবাজ ও পরকিয়া বাজদেরকে কয়েক ঘন্টার জন্য দেন রুম ভাড়া।একই রুম দিনে ঘন্টাব্যাপী কয়েকবারের জন্য ভাড়া দিলেও অতিথিদের প্রয়োজন পড়ে না কোন জাতীয় পরিচয় পত্র কিংবা জন্ম সনদপত্রের।

জানা যায় এসব ব্যবসায় মালিক জিয়া ও মনসুর পরিচালনায় নারীদের অন্যতম যোগানদাতা হলেন ম্যানেজার বিপ্লব।কর্ণফুলী নদীতে থাকা জাহাজ শ্রমিকদের নিয়মিত নিত্য নতুন মেয়ের যোগান দিয়ে কাস্টমার চাহিদা পূরন করেন এই ম্যানেজার বিপ্লব।

এছাড়াও খদ্দেরদের চাহিদা মেটাতে রুমে কিংবা আশপাশের অন্যান্য ফ্ল্যাটে রাখেন বিভিন্ন ধরণের সুন্দরী রমণী পতিতা, এসবের দাম খদ্দের ও পতিতা বেদে ৩ থেকে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।এসব খদ্দের সংগ্রহেও রয়েছে নিজস্ব দালাল ও ম্যানেজার বিপ্লব।

স্থানীয়রা জানান হোটেলের মধ্যে এসব অনৈতিক কাজে আমাদের যুব সমাজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, আমাদের যুবকরা যেখানে খেলাধুলার পাশাপাশি নানান ধরনের সামাজিক কাজকর্মে আগ্রহী হবে, সেখানে এসব হোটেলে খারাপ কাজের প্রতি এবং মাদকে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে।স্থানীয়রা এসব হোটেল বন্ধ করার জন্য প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের ও হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।

আরো জানা যায়, স্থানীয় কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তি ও প্রশাসন কর্মকর্তাদের সাথে সখ্যতা গড়ে তুলে অবৈধ ব্যবসা বাড়িয়ে চালু করে হোটেল জি এম প্যালেস।তার এসব ব্যবসায় অর্থ যোগানদাতা জনৈক জিয়া ও মনসুর।কোটি টাকার বিনিয়োগ হোটেলে চলে আসতেছে রমরমা ব্যবসা।বর্তমানে নামি-দামি গাড়ির মালিক বনে গেছেন এই মালিকরা।

হোটেলে এমন অপকমের বিষয়ে জানতে মুঠোফোনে বারবার কল দিলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ
চট্টলা মর্নিং এর সকল স্বত্ব © ২০২৩-২০২৪ সংরক্ষিত
কারিগরি সহযোগিতায় ইনো. আইটি বাজার