শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
দুদকের মামলার আসামি হয়েও ফের চট্টগ্রামে পদায়ন ব্যবসার নামে ফয়সালের লাখ লাখ টাকা উত্তোলন, বিপাকে পাওনাদাররা লোকসানের নাটক দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাৎ! রয়েল ক্যাপিটালের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ বেলায়েত হোসেন নয়ন চাকরিচ্যুত হোটেল জামানের মালিকপক্ষের বিরুদ্ধে জবরদখলের অভিযোগে ভুক্তভোগী পরিবারের মানববন্ধন তানযীমুল উম্মাহ গার্লস মাদরাসা, হালিশহর শাখার বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান–২০২৫ সম্পন্ন বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শাখার তরুণ লেখক সম্মেলন ও ম্যাগাজিন মোড়ক উন্মোচন সম্পন্ন রাজাখালীতে অস্ত্রের মহড়া, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার ফোরকান-ইকবাল বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্রের উপদেষ্টা হলেন মনিরুল ইসলাম ইউসুফ নাম পাল্টে কোটি টাকার প্রতারণা: রায়ন্স থেকে গ্লোবাল প্যাসিফিক, অয়ন ও তার বাবার চক্র মেয়াদোত্তীর্ণ ফায়ার এক্সটিংগুইশার আম্বিয়া সেরীন আবাসিক এপার্টমেন্ট ভবনে
নোটিশ
চট্টলা মর্নিং নিউজে আপনাকে স্বাগতম, আমাদের পরীক্ষামূলক সম্প্রচার চলছে। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

জি.এম প্যালেস আবাসিক হোটেল যত অপকর্ম

চট্টলা মর্নিং প্রতিবেদন:
  • প্রকাশিত : সোমবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ২৩১ জন পড়েছেন

চট্টলা মর্নিং প্রতিবেদন:

 

মাদক সেবিদের জন্য রয়েছে নিরাপদ আস্তানা আর স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী সহ পরকিয়া প্রেমবাজদের জন্য রয়েছে নিরাপদ বিশ্রামাগার। সেই সাথে বাদ যায়নি পতিতার খদ্দেরদের চাহিদাও।এমনই অভিযোগ রয়েছে চট্টগ্রাম নগরীর নতুন ব্রিজ এলাকায় অবস্থিত জি এম প্যালেস এর বিরুদ্ধে।এই অপরাধ স্বর্গঘরের মালিক জিয়া ও মনসুর পরিচালনায় নারীদের অন্যতম যোগানদাতা হলেন ম্যানেজার বিপ্লব।

অনুসন্ধ্যানে জানা যায়,মাদক সেবিদেরকে চাহিদামত মাদক সরবার করে সেবনের জন্য রুম দিয়ে নিরাপত্তা দেন। স্কুল-কলেজ পড়ুয়া যুগল প্রেমবাজ ও পরকিয়া বাজদেরকে কয়েক ঘন্টার জন্য দেন রুম ভাড়া।একই রুম দিনে ঘন্টাব্যাপী কয়েকবারের জন্য ভাড়া দিলেও অতিথিদের প্রয়োজন পড়ে না কোন জাতীয় পরিচয় পত্র কিংবা জন্ম সনদপত্রের।

জানা যায় এসব ব্যবসায় মালিক জিয়া ও মনসুর পরিচালনায় নারীদের অন্যতম যোগানদাতা হলেন ম্যানেজার বিপ্লব।কর্ণফুলী নদীতে থাকা জাহাজ শ্রমিকদের নিয়মিত নিত্য নতুন মেয়ের যোগান দিয়ে কাস্টমার চাহিদা পূরন করেন এই ম্যানেজার বিপ্লব।

এছাড়াও খদ্দেরদের চাহিদা মেটাতে রুমে কিংবা আশপাশের অন্যান্য ফ্ল্যাটে রাখেন বিভিন্ন ধরণের সুন্দরী রমণী পতিতা, এসবের দাম খদ্দের ও পতিতা বেদে ৩ থেকে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।এসব খদ্দের সংগ্রহেও রয়েছে নিজস্ব দালাল ও ম্যানেজার বিপ্লব।

স্থানীয়রা জানান হোটেলের মধ্যে এসব অনৈতিক কাজে আমাদের যুব সমাজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, আমাদের যুবকরা যেখানে খেলাধুলার পাশাপাশি নানান ধরনের সামাজিক কাজকর্মে আগ্রহী হবে, সেখানে এসব হোটেলে খারাপ কাজের প্রতি এবং মাদকে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে।স্থানীয়রা এসব হোটেল বন্ধ করার জন্য প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের ও হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।

আরো জানা যায়, স্থানীয় কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তি ও প্রশাসন কর্মকর্তাদের সাথে সখ্যতা গড়ে তুলে অবৈধ ব্যবসা বাড়িয়ে চালু করে হোটেল জি এম প্যালেস।তার এসব ব্যবসায় অর্থ যোগানদাতা জনৈক জিয়া ও মনসুর।কোটি টাকার বিনিয়োগ হোটেলে চলে আসতেছে রমরমা ব্যবসা।বর্তমানে নামি-দামি গাড়ির মালিক বনে গেছেন এই মালিকরা।

হোটেলে এমন অপকমের বিষয়ে জানতে মুঠোফোনে বারবার কল দিলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ
চট্টলা মর্নিং এর সকল স্বত্ব © ২০২৩-২০২৫ সংরক্ষিত
কারিগরি সহযোগিতায় ইনো. আইটি বাজার