বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
দুদকের মামলার আসামি হয়েও ফের চট্টগ্রামে পদায়ন ব্যবসার নামে ফয়সালের লাখ লাখ টাকা উত্তোলন, বিপাকে পাওনাদাররা লোকসানের নাটক দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাৎ! রয়েল ক্যাপিটালের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ বেলায়েত হোসেন নয়ন চাকরিচ্যুত হোটেল জামানের মালিকপক্ষের বিরুদ্ধে জবরদখলের অভিযোগে ভুক্তভোগী পরিবারের মানববন্ধন তানযীমুল উম্মাহ গার্লস মাদরাসা, হালিশহর শাখার বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান–২০২৫ সম্পন্ন বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শাখার তরুণ লেখক সম্মেলন ও ম্যাগাজিন মোড়ক উন্মোচন সম্পন্ন রাজাখালীতে অস্ত্রের মহড়া, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার ফোরকান-ইকবাল বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্রের উপদেষ্টা হলেন মনিরুল ইসলাম ইউসুফ নাম পাল্টে কোটি টাকার প্রতারণা: রায়ন্স থেকে গ্লোবাল প্যাসিফিক, অয়ন ও তার বাবার চক্র মেয়াদোত্তীর্ণ ফায়ার এক্সটিংগুইশার আম্বিয়া সেরীন আবাসিক এপার্টমেন্ট ভবনে
নোটিশ
চট্টলা মর্নিং নিউজে আপনাকে স্বাগতম, আমাদের পরীক্ষামূলক সম্প্রচার চলছে। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

চট্টলা মর্নিং:
  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ২৮১ জন পড়েছেন

চট্টলা মর্নিং:

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের প্রতারণা মামলায় বনানী থানার বরখাস্ত পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ সোহেল রানা, তার বোন সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমানসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল দাশ এর আদালত ৭ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার এই গ্রেফতারী পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন।

মামলায় বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট গোলাম মাওলা মুরাদ জানান, দীর্ঘ তদন্তের পরে তদন্তকারী সংস্থা পিবিআই আদালতে মামলার চার্জশিট দাখিল করলে বিজ্ঞ আদালত তা গ্রহণ করে ই-অরেঞ্জের মূল মালিক সোনিয়া মেহজাবিনসহ সাতজনের বিরুদ্ধে এই গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হওয়া আসামিরা হলেন, ই-অরেঞ্জ মালিক সোনিয়া মেহজাবিন, তার স্বামী মাসুকুর রহমান, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা শেখ সোহেল রানা এবং প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা আমানুল্লাহ, বীথি আক্তার, জায়েদুল ফিরোজ ও নাজমুল হাসান রাসেল। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের মালিকসহ সাতজনের বিরুদ্ধে বিগত ২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর প্রতারণার অভিযোগে চট্টগ্রামে মামলা দায়ের করেন রিয়াজুদ্দিন বাজারের ব্যবসায়ী নুরুল আবসার পারভেজ।

মামলার এজাহারে বলা হয়, বিভিন্ন সময় পণ্য কেনার জন্য ই-অরেঞ্জকে অর্থ প্রদান করেন বাদী। নির্দিষ্ট সময়ের পরও তাকে কোনো পণ্য সরবরাহ করেনি প্রতিষ্ঠানটি। অর্ডার নেওয়ার পর থেকে ই-অরেঞ্জ কর্তৃপক্ষ সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে নোটিশের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় গ্রাহকদের পণ্য সরবরাহের আশ্বাস দেয়। কিন্তু তারা পণ্য সরবরাহ না করে দেশের প্রায় ১ লাখ গ্রাহকের ১১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। এর মধ্যে বাদিসহ তিনজনের ১১ লক্ষ ৮৮ হাজার টাকাও রয়েছে।

জানা গেছে, ই-অরেঞ্জের সঙ্গে সম্পৃক্ত সোহেল রানার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগে থানায় মামলা হতে থাকলে, তিনি দেশ থেকে পালিয়ে ভারত চলে যান। পরবর্তী সময়ে গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা অনুপ্রবেশের অভিযোগে পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার চ্যাংড়াবান্ধা সীমান্ত থেকে তাকে আটক করেন। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতের আদালতে তার তিন বছরের জেল হয়। পরে ৫ সেপ্টেম্বর সোহেলকে সাময়িক বরখাস্তের কথা জানায় ঢাকা মহানগর পুলিশ। ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত ২৮টি মামলার তথ্য পাওয়া গেছে। একটি মানিলন্ডারিং, দুটি ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে এবং বাকিগুলো প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ
চট্টলা মর্নিং এর সকল স্বত্ব © ২০২৩-২০২৫ সংরক্ষিত
কারিগরি সহযোগিতায় ইনো. আইটি বাজার